ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে জানুন

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সবারই প্রয়োজন, কেননা আমরা প্রত্যেকেই সুন্দরের পূজারী। সেজন্য প্রথমে জানা দরকার কোন সাবান মাখলে ফর্সা হয়, কোন ভিটামিন ত্বক ফর্সা করে, এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। এজন্য এই আর্টিকেলটি কোন জায়গা বাদ না দিয়ে সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন।

ফর্সা-হওয়ার-সবচেয়ে-ভালো-সাবান

আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করতে চলেছি ফর্সা হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে কেননা আমাদের অনেকেরই জানার ইচ্ছে থাকে কোন সাবান মাখলে ত্বক ফর্সা হয়, তাই আপনাদের সামনে ভেতর থেকে ত্বক উজ্জ্বল করার উপায় গুলো বর্ণনা করা হলো।

সূচিপত্রঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো  যেসব সাবান

ফর্সা হওয়ার সাবান

প্রত্যেকটি মানুষ চাই তাদেরকে সুন্দর ও উজ্জ্বল বর্ণের দেখাতে, এমনকি যারা পৃথিবীতে সুন্দর আছে তারাও চায় নিজেকে আরও সুন্দর দেখাতে। সেজন্য তারা বাজার থেকে ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান কিনে আনে এবং ব্যবহার করে। কেউ হয়তো উপকার পায়, আবার কেউ কোন উপকার পায় না। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা আমাদের প্রত্যেকের তো ভিন্ন ভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। কেউ ফেসওয়াশ ব্যবহারে উপকার পায়, কেউবা বিভিন্ন রকমের ক্রিম ব্যবহার করে। 

এজন্য অনেকের মনে প্রশ্ন থেকে যায় সাবান ব্যবহার করব, নাকি ক্রিম। তবে আপনি যাই ব্যবহার করেন না কেন আমি বলব বাজারে এসো কেমিক্যালযুক্ত ক্রিম বা সাবান থেকে বিরত থাকতো। আপনি চাইলে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার সাবান নিজেই বানাতে পারেন এবং ব্যবহার করতে পারেন এতে করে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকবে না, যা আপনার ত্বককে দিবে প্রাণবন্ত উজ্জ্বলতা। কিন্তু আপনি হয়তো বলবেন আমি সাবান বানাতে পারি না, আজকে আমি আপনাদের শিখিয়ে দেবো কোন সবান মুখের জন্য ভালো এবং কিভাবে বানাবেন।

ত্বকের ধরন অনুযায়ী সাবান নির্বাচন

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সবান ব্যবহারের পূর্বে আপনাকে জানতে হবে আপনার ত্বকের ধরন সম্পর্কে। কেননা আমাদের প্রত্যেকের ত্বকের ধরন ভিন্ন ভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। কারো তো তৈলাক্ত বেশি, কারো বা শুষ্ক, আবার কারো ত্বকে বিভিন্ন রকমের সাবান বা ক্রিম নিতে পারে না এলার্জির সমস্যা করে ফুসকুড়ি বের হয়। এসব সমস্যা এরাতে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি কিছু সাবান সম্পর্কে জানিয়ে দেবো যেমন নিম পাতার সাবান, এলোভেরা তৈরি সাবান চন্দন সাবান আরো বিভিন্ন ধরনের সাবান যা আপনি অনায়াসেই  ব্যাবহার করতে পারেন কোনরকম ক্ষতি ছাড়া।

তৈলাক্ত ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান

তৈলাক্ত ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সাবান ব্যবহার না করাই ভালো কেননা তৈলাক্ত ত্বকে ব্যাকটেরিয়া বেশি জন্মায় এর থেকে ত্বকে সৃষ্টি হয় বিভিন্ন ধরনের ফুসকুড়ি বা ব্রণের মতো অনেক কিছু। এজন্য তৈলাক্ত ত্বকে সাবান ব্যবহার করার পূর্বে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া খুবই জরুরী। আপনি যদি এন্টি ব্যাকটেরিয়াল দেখুন সাবান পান তবে সে সাবান ব্যবহার করতে পারেন। এ থেকে আপনি ব্রণের মতন সমস্যা থেকে দূরে থাকবেন। 

প্রয়োজনে আপনি বেসন দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে মুখে ব্যবহার করতে পারেন, তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেসনের ফেসপ্যাক কিন্তু কার্যকরী। । আর এটি প্রাকৃতিক জিনিস এবং বাড়িতে নিজেরই বানিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু আপনি বেসনের ফেসপ্যাক তৈরি করতে না জানেন বা এর বিভিন্ন ধরনের ব্যবহার সম্পর্কে না জেনে থাকেন, তবে নিচে দেওয়া লিংটিতে ক্লিক করে বিস্তারিত জেনে নিন।

অ্যালোভেরা যুক্ত সাবানের ব্যবহার

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান গুলোর মধ্যে বলবো আমি অ্যালোভেরা যুক্ত সাবান। কেননা এলোভেরা তে রয়েছে এন্টিব্যাকটেরিয়াল সব ধরনের উপাদান, যা আপনার ত্বককে ব্যাকটেরিয়া মুক্ত করে বিভিন্ন ক্ষতিকর ব্রণ সরিয়ে ভিতর থেকে উজ্জ্বলতা নিয়ে আসতে অনেক সহায়তা করে। তাছাড়া আপনি বিভিন্ন ধরনের এলোভেরা যুক্ত সাবান পেয়ে যাবেন, তবে ব্র্যান্ডের কোম্পানিগুলোর সাবান ব্যবহার করতে পারলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।

এলোভেরাতে রয়েছে শরীরের উপকারের জন্য বিভিন্ন উপাদান, এমনকি শরীর ভালো রাখার জন্য আমরা অ্যালোভেরার শরবত বানিয়ে খাই। তাই এই অ্যালোভেরা দিয়ে যদি আপনি চান নিজেই বাড়িতে সাবান বানিয়ে ব্যবহার করবেন তবে সে তো আপনার জন্য আরও অনেক ভালো এবং উপযোগী। অ্যালোভেরা সাবান তৈরি করবেন যেভাবে, শুরুতে এলোভেরা পাতা কেটে নিবেন এবং পানিতে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রাখবেন এতে করে এলোভেরার হলুদ একটি আঠালো অংশ থাকে যেটা বেরিয়ে যাবে।

স্থায়ীভাবে-ফর্সা-হওয়ার-সাবান
এরপর এলোভেরার পাতার খোসা ছাড়িয়ে চামচের সাহায্যে জেলটি বের করে নিতে হবে, এর সাথে আরো লাগবে ক্যাস্টার অয়েল, নারকেল তেল,আলমন্ড অয়েল এসব উপাদান একসাথে মিশিয়ে রাখুন। এরপর আরো লাগবে কস্টিক সোডা, এ কস্টিক সোডা এক কাপ পানির ভিতর পাঁচ থেকে ছয় চা চামচ মিশিয়ে ভালো করে নাড়তে থাকুন যেন খুব আঠালো ভাব না হয়ে যায় এবং এর সাথে এলোভেরার তৈরি সেই মিশ্রণটি ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে সাবান তৈরি একটি ছাচে ঢেলে রাখো যখন দেখবেন মিশ্রণটি শুকিয়ে গেছে তখন বুঝবেন আপনার সাবানটি তৈরি হয়ে গেছে।

কোন ভিটামিন ত্বক ফর্সা করে

ত্বক ফর্সা হওয়া সবচেয়ে ভালো সাবান ব্যবহার করলেই হবে না খেয়াল রাখতে হবে ত্বক ফর্সা হওয়ার জন্য যেসব ভিটামিন গুলো কাজ করে সে সব ভিটামিন সম্পর্কে জানার। কোন ভিটামিন ত্বক ফর্সা করে বলতে গেলে বলবো বেশ কিছু ভিটামিনের কথা তার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, কমলালেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি যার কারণে মানুষ কমলা লেবু খাওয়ার পাশাপাশি প্রাচীনকাল থেকেই এর খোসা ফেলে না দিয়ে রূপচর্চার কাজে ব্যবহার করে আসছে। রয়েছে ভিটামিন ই যা চুল ও স্কিনকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। 

স্কিনের কুঁচকে যাওয়া সাড়িয়ে তুলে, ভিটামিন ই কে ত্বক ও চুলের শক্তি যোগানোর জন্য খাবারও বলতে পারেন। ভিটামিন এ জার কথা বললেই নয় এই ভিটামিন ত্বকের কালসে ভাবকে দূর করে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে অনেক ভূমিকা পালন করে, তাই ভিটামিন এ সম্মিলিত খাবার খেলে ত্বক আগের চেয়ে অনেকটা উজ্জ্বল হতে পারে। বর্তমানে বেশ কিছু আয়ুর্বেদিক কোম্পানি রয়েছে যারা এসব ভিটামিন সমন্বয় করে সাবান তৈরি করে থাকে। চাইলে আপনি ভাল কোম্পানি দেখেন সে সব সাবানগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো নিম সাবান

ফর্সা হওয়ার জন্য সাবান গুলোর মধ্যে বেছে নিতে পারেন নিম সাবান কে। নিম পাতা ন্যাচারাল ভাবে এন্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে। ত্বকের ভিতর জমে থাকা বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণুর বিরুদ্ধে নিম পাতা ভূমিকা প্রচুর পরিমাণে। প্রাচীন কাল থেকেই নিমপাতা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। মানুষ গোসলের সময়তেও নিম পাতা ব্যবহার করে গোসলের পানিতে ত্বকের বিভিন্ন জীবাণু দূর করার জন্য, ত্বকের এলার্জি এর সমস্যাতেও নিম পাতা গুরুত্ব অপরিসীম।

নিম পাতার সাবান পক্সের দাগ দূর করতেও ব্যবহার হয়ে আসছে। আর সেজন্য ভেতর থেকে ত্বক উজ্জ্বল করার উপায় হিসেবে নিম পাতার সেবান ব্যবহার করতে পারেন। এখন নিম পাতার সাবান বাজারের অনেক জায়গাতে পাওয়া যায়। ফর্সা হওয়ার জন্য সেসব সাবান কিনে ব্যবহার করতে পারেন। আরো ভালো হয় নিম পাতার রস ব্যবহার করে বাড়িতে তৈরি করে সেই সাবান ব্যবহার করতে পারলে।

চন্দন ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান

চন্দন ফর্সা হওয়ার জন্য প্রাচীনকাল থেকেই রূপচর্চায় ব্যবহার হয়ে আসছে। চন্দন রূপচর্চার জন্য বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায় যেমন ফেসিয়াল এর জন্য চন্দন পাউডার, চন্দনের ফেসপ্যাক, চন্দনের ফেসওয়াস এমনকি বর্তমানে সাবানেও ব্যবহার করা হয়েছে চন্দন। চন্দন সাবান ত্বকের ভেতর থেকে ময়লা পরিষ্কার করে ত্বকের স্থায়ীভাবে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে, এবং ত্বকে থেকে যাওয়া পুরনো দাগ , চোখের নিচের কালো দাগ এমনকি ব্রনের দাগ দূর করে চেহারাকে আরো লাবণ্যময় ও প্রাণবন্ত করে তোলে।

স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার সাবান হিসাবে বেছে নিতে পারেন চন্দন সাবান। ভালো ফলাফলের জন্য এই সাবান নিয়মিত গোসলের সময় ব্যবহার করা যায়। তবে একটা কথা জানিয়ে রাখা ভালো যদি আপনার স্কিনে কোন এলার্জির সমস্যা বা চুলকানি সমস্যা থাকে, তবে চন্দন সবান আপনার ত্বকের জন্য একেবারেই উপযোগী হবে না। চন্দন সাবান ত্বকে থাকা বিভিন্ন চর্মরোগ বাড়িয়ে দেয়, সেজন্য স্ক্রিন সমস্যা থাকলে চন্দন সাবান ব্যবহার করা থেকে দূরে থাকাই ভালো।

কাঁচা হলুদ দিয়ে তৈরি সাবান

যুগ যুগ ধরেই চলে আসছে রূপচর্চার জন্য কাঁচা হলুদের ব্যবহার। কাঁচা হলুদের থাকা এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ত্বকে থাকা ব্রণ ও ফুসকুড়ি শারিয়ে তুলতে পারে এবং ব্যথা কমাতেও এর ভূমিকা অনেক। এজন্য কাঁচা হলুদ আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। আগেকার মেয়েরা ত্বক উজ্জল ও ফর্সা হওয়ার জন্য কাঁচা হলুদ বেটে তাদের মুখে লাগাতো।

ফর্সা-হওয়ার-সাবান

বর্তমানে এখন কোম্পানিগুলো কাঁচা হলুদ দিয়ে টার্মেরিক সোপ বা সাবান তৈরি করছে। বাজারে থাকা টারমেরিক সাবান সবগুলোর মধ্যে থেকে ভালো কোম্পানির সাবান নির্ণয় করে ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিদিন নিয়মিত হলুদ দিয়ে তৈরি করা টার্মেরিক সাবান ব্যবহার করলে ত্বকে  থাকা কালো দাগ আস্তে আস্তে দূর হয়ে যায় এবং ত্বককে করে তোলে মসৃণ ও কোমল।

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান নিয়ে প্রশ্ন ও উত্তর

আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে এতক্ষণে ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য জেনে গেছেন। তবুও আমাদের অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। আর সেসব জানা অজানা প্রশ্ন ও তার উত্তর নিয়ে নিম্নে আলোচনা করা হলো।

  • কোন সাবান মুখের জন্য ভালো?

উত্তরঃ- আমাদের প্রত্যেকের ত্বকের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন রকমের ভিন্নতা, আর এই ভিন্নতাকে খেয়াল রেখে আপনাদের সাবান ব্যবহার করা উচিত। শুষ্ক ত্বকের জন্য যেমন গ্লিসারিন যুক্ত সাবান ব্যবহার করতে পারেন। যা ত্বকের শুষ্কতা দূর করে ময়েশ্চার ধরে রেখে ত্বককে করে তোলে কমল।

  • প্রতিদিন মুখে সাবান ব্যবহার করা কি ভালো?

উত্তরঃ- প্রতিদিন মুখে সমান ব্যবহার করা উচিত নয় কেননা সাবানে থাকে ক্ষার, এর ফলে তোর আরো অনেক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায়। চাইলে সবচেয়ে দুই থেকে তিন দিন মুখে সাবান ব্যবহার করা যেতে পারে। যদিও গ্লিসারিন যুক্ত সাবান তত্ত্বের শুষ্ক ও রুক্ষ করে না, এজন্য গ্লিসারিন যুক্ত সাবান শীতের ব্যবহার করা ভালো।

  • ভিতর থেকে ত্বক উজ্জ্বল করার উপায়?

উত্তরঃ- বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের বিভিন্ন ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং প্রদাহ দূর করতে সাহায্য করে। এজন্য আপনাদের খাবারের তালিকায় প্রতিদিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার সেটা ফলমূল হোক বা শাকসবজি হোক রাখার চেষ্টা করবেন।

লেখকের মতামত

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে যেখানে যতই জানেন না কেন আল্লাহ তৈরি সৌন্দর্য কখনোই আমরা বদলাতে পারবো না। আজ হয়তো বর্তমান বিশ্বের কাছে অনেক প্রযুক্তি বেরিয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে আমরা সবকিছুর পরিবর্তন নিয়ে আসছি । তবে এর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা গেছে বিরূপ প্রতিক্রিয়া। এজন্য এখন আমরা এসব প্রযুক্তিকে বাদ দিয়ে কেমিক্যালযুক্তের সাবান, ফেস ওয়াশ, ক্রিম বিভিন্ন প্রকার প্রসাধনির উপর নির্ভর না হয়ে প্রাকৃতিক উপাদানগুলোকে বেছে নিব। 

প্রাকৃতিক উপাদান গুলো হয়তো আপনাকে অতিরিক্ত ফর্সা করে দেবে না। তবে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে চলাফেরার কারণে রোদে পোড়া কালো দাগ, চোখের নিচে দাগ এবং আমাদের খাদ্য অভ্যাসের কারণে ত্বকের ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ক্ষতিকর দিক থেকে রক্ষা করে ত্বকের অরজিনাল উজ্জ্বলতা ফিরে আনবে এবং ত্বককে প্রাণবন্ত ও মসৃণ করে তুলবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনার মুল্যবান মতামত এখানে টাইপ করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url