কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদনের গাইড ও প্রয়োজনীয় তথ্য

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে যদি চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য, এখানে আপনার জন্য থাকছে আবেদন পদ্ধতি,যোগ্যতা, খরচ ও কানাডা ভিসার জন্য কাগজপত্র সম্পর্কে বিস্তারিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

কানাডা-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-আবেদন

প্রথমেই জানতে হবে  কানাডার সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে । তাদের উন্নত জীবন ব্যবস্থা ,উচ্চমানের শিক্ষা ব্যবস্থা এসব প্রবাসীদেরকে করে মুগ্ধ। আর তাই কানাডা চাকরির সুযোগ নিতে চাইলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা অন্যতম পন্থা। উচ্চমানের জীবনব্যবস্থা ও ব্যাপক চাকরির সুযোগ অনেককেই আকর্ষণ করে। কানাডায় ভিসার মাধ্যমে কাজ করতে যাওয়া একটি মাধ্যম। যা আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ে কাজে অনুমতি প্রদান করে।

পেজ সূচিপত্রঃ কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

কানাডা ওয়ার্ক ভিসা ২০২৫ সাল  আবেদন প্রক্রিয়ার জন্য কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে। কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার পূর্বে তাই নিয়মিত তথ্য আপডেট থাকা অত্যন্ত দরকার । কারণ সেখানে আসতে পারে নতুন নিয়ম, নতুন দিক নির্দেশনা। যেহেতু আবেদনগুলো হয়ে থাকে অনলাইন প্রক্রিয়ায় আর অনলাইন প্রক্রিয়াতে আবেদনটা সাবমিট করতে হয় । বর্তমানে কানাডা সরকার বিদেশি কর্মীদের জন্য একটা নতুন ট্রেনিং প্রোগ্রাম চালু করতে পারে তা হচ্ছে তাদের নতুনভাবে স্কিল তৈরি করার জন্য।

কানাডার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য সকল প্রক্রিয়া অনলাইন ভিত্তিক হতে পারে । যা আবেদনকারীর জন্য অত্যন্ত সুবিধা জনক বলে আমি মনে করি। কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন পেতে যে প্রক্রিয়া গুলো আছে তার কিছু ধাপে ধাপে বিভক্ত হয় এবং এই প্রক্রিয়ার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যদি সঠিকভাবে করা যায় তাহলে আপনি সফলভাবে আপনার কানাডার ফরমেট ভিসা আবেদন সম্পূর্ণ করতে পারবেন । কিভাবে আপনাকে ওয়ার্ক পারমিটের ধাপে ধাপে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করবেন তার বিস্তারিত নিচে দেওয়া হলঃ

  • সঠিক ওয়ার্ড পারমিট বাছাই করুন
  • একটি চাকরি খুঁজুন
  • LMIA প্রাপ্ত করুন (যদি প্রয়োজন হয়)
  • অনলাইন বা অফলাইনে আবেদন জমা দিন 
  • আবেদন ফি পরিশোধ করুন
  • বায়োমেট্রিক্স ও মেডিকেল পরীক্ষা দিন
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স জমা দিন
  • সাক্ষাৎকারের জন্য প্রস্তুত থাকুন (যদি প্রয়োজন হয়)

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রকারভেদ

কানাডা পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম রাষ্ট্র ।বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে কানাডা। উন্নত জীবন ব্যবস্থা এবং স্বাচ্ছন্দে চলাফেরা পড়ালেখা উন্নত মানের এ প্রতিটি জিনিস আমাদেরকে আকৃষ্ট করে । আর তাই মনে মনে প্রত্যেকেরই এর কানাডায় যাবার একটা স্বপ্ন থাকে।কানাডা উত্তর আমেরিকার উত্তর অংশে অবস্থিত একটি রাষ্ট্র।

সেখানে ভিসা পাওয়া একটু কঠিন হলেও যারা ভিসা পেয়ে সেখানে প্রবাসী হয়ে জীবন যাপন করছেন তাদের কে আমরা মনে করি অত্যন্ত ভাগ্যবান। ওয়ার্ক পারমিট অর্থ হলো অনুমোদন যা বিদেশি নাগরিকদের আইনাগতভাবে কানাডায় থাকার এবং কাজ করার সুযোগ দেয় এই ভিসা মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে।
  • ওপেন ওয়ার্ক পারমিট
  • এমপ্লয়ার স্পেসিফিক ওয়ার্ক পারমিট

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং

আমরা বাংলাদেশী আমাদের স্বপ্ন সব সময় আমেরিকার কোন এক দেশে যাওয়ার । তার মধ্যে কানাডা হলে তো কোন কথাই নেই। সেই ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কানাডা যাওয়ার সেভাবে কোন সুযোগ নেই। কাজের জন্য যেতে হলে প্রথমে প্রয়োজন হয় ওয়ার্ড পারমিট ভিসা। আর এই ভিসার আবেদনের জন্য প্রথমে প্রয়োজন কানাডা চাকরির সুযোগ। অনলাইনে প্রথমে বিভিন্ন জব ওয়েবসাইট এ ভিজিট করে বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ খুঁজে সেখানে কাজের জন্য আবেদন করতে হবে। 

কোম্পানি আপনাকে যোগ্য মনে করলে আপনাকে পারমিট করবে কোন কাজে । অনেক সময় কোম্পানি বিশ্বস্ততার ক্ষেত্রে সাক্ষাৎকারও নিয়ে থাকে। LMIA লিখে গুগলে অনুসন্ধান করলে বিভিন্ন ধরনের কাজ খুঁজে পাওয়া যায় এছাড়াও নিজের প্রোফাইল খুলে ওয়েবসাইটে চাকরির জন্য আবেদন করতে হবে কর্তৃপক্ষ যখন আপনাকে উপযুক্ত মনে করবেন তখন জব অফার লেটার পাঠাবে। তবে একটা কথা উল্লেখ করা দরকার দেশটির কোম্পানি ইচ্ছে করলেই বিদেশ থেকে কর্মী নিয়োগ করতে পারে না।
কানাডা-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-আবেদন

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদনের ধাপ

উন্নত জীবনমান পেতে হলে আমাদেরকে যেতে হবে উত্তর আমেরিকার একটি দেশ কানাডা। তবে কানাডার ভিসা পাওয়া খুব সহজ কাজ না। কানাডায় কাজের সুযোগ অনেক বেশি এক্ষেত্রে কিছু বিশেষ বিশেষ নিয়ম-কানুনও রয়েছে যা আবেদন করতে প্রয়োজন পড়ে। বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া  কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদনের জন্য কিছু পদক্ষেপ আছে তবে সে প্রক্রিয়ায় পদক্ষেপ গুলো করা একেবারে সহজ নয়। একটু ধৈর্য এবং সঠিক তথ্যের মাধ্যমে আপনাকে সেটি  করতে হবে। সেগুলো হলোঃ
  • প্রাথমিক যোগ্যতা যাচাই
  • লেবার মার্কেট ইম্প্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট
  • ভিসা আবেদন
  • সঠিক ডকুমেন্টস প্রদান
  • সাক্ষাৎকার
  • ভিসা অনুমোদন
  • কানাডা ভিসার জন্য কাগজপত্র

বাংলাদেশিদের কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

প্রথমত ,যোগ্যতা যাচাই করা খুব প্রয়োজন হবে। আপনি যদি কানাডার কোন কোম্পানিতে কাজের জন্য তাদের সাথে যোগাযোগ করতে চা্‌ন, তবে আপনাকে সেই কোম্পানির সমস্ত তথ্য পূরণ করতে হবে। কিছু কিছু ক্ষেত্র আছে যেখানে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা এবং শিক্ষাগত যোগ্যতারও আবার প্রয়োজন হতে পারে। তবে বলে রাখা ভালো বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য কানাডায় অনেক বেশি কাজের  সুযোগ আছে। তবে সেক্ষেত্রে কিছু বিশেষ বিশেষ নিয়ম কানুন আছে যেগুলো আপনাকে  আবেদন করার পূর্বে সে প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করতে হবে ।

LMIA পাওয়ার পর আপনি কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য খুব সহজেই একটি আবেদন করার প্রক্রিয়া খুঁজে পাবেন ।.এর জন্য আপনাকে কানাডা ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া এবং সিটিজেনসিভ কানাডার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে একটা নিয়মের মাধ্যমে ফর্ম গুলো ধীরে ধীরে তাদের প্রক্রিয়া অনুযায়ী পূর্ণ করতে হবে ।এখানে থাকবে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ,পাসপোর্ট ছবি এবং অন্যান্য সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র। তবে খেয়াল রাখতে হবে আবেদনপত্রের সাথে সমস্ত কিছুর সঠিক এবং প্রয়োজনীয় যত কাগজপত্র আছে তা প্রদান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

কেন কানাডা যেতে চাই

কানাডার কাজের সুযোগের পাশাপাশি এখানে থাকা চলাফেরা এবং জীবন যাপনের জন্য একাধিক সুবিধা রয়েছে। যেহেতু কানাডা বিশ্বের অন্যতম একটি উন্নত জীবনযাপনের জন্য একটি  নিরাপদ দেশ। সেখানকার স্বাস্থ্যসেবা থেকে শুরু করে শিক্ষা ব্যবস্থা এবং সামাজিক নিরাপত্তা সিস্টেম খুব সুন্দর।  বহু বিদেশি কর্মী সেখানে গিয়ে অনেক স্বাচ্ছন্দ বোধ করে । আর তাই বিদেশী কর্মী কানাডায় যেতে বেশি আগ্রহ প্রকাশ দেখায়। কানাডায় প্রবাসীদের জন্য কর্মসংস্থানের যে সুবিধা গুলো আছে তা নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ
  • উন্নত কাজের সুযোগঃ সেখানে বহু সংস্থা আছে যেগুলো আন্তর্জাতিক মানের। শুধুমাত্র বলা হয় প্রখ্যাত কোম্পানিগুলো কানাডাতে অবস্থিত।
  • সামাজিক সুরক্ষাঃ সেখানকার স্বাস্থ্য এবং চলাচলের জন্য অত্যন্ত নিরাপদ অর্থাৎ বলা হয় সুরক্ষা সুবিধা অত্যন্ত ভালো।
  • বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতিঃ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও জাতির মানুষেরা কানাডায় একসঙ্গে অবস্থানে রয়েছে। 

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য দরকারি ডকুমেন্টস

ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে কানাডায় যাওয়া অনেকটা সহজ । কানাডা ভিসার জন্য কাগজপত্র প্রয়োজনীয় তথ্য আবেদন ফরমের সাথে সঠিকভাবে পূরণ করে তাও অনলাইনে সাবমিট করতে হবে। প্রক্রিয়ার সম্পন্ন এর মধ্যে দিয়ে আবেদন প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করতে হবে। তবে যে কোন ভিসাতে যেভাবে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে হয় ঠিক সেই ভাবেই ওয়ার্ক পারমিটের জন্য কাগজপত্র দরকার হয়। নিচে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টে সে তালিকা গুলো দেওয়া হলঃ

  • বৈধ পাসপোর্ট
  • চাকরির অফার লেটার (যদি প্রযোজ্য হয়)
  • লেবার মারকেট ইম্প্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট অনুমোদন (প্রয়োজন হলে)
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র
  • ভাষার দক্ষতা সার্টিফিকেট (IELTS, CELPIP)
  • মেডিকেল পরীক্ষার রিপোর্ট
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
  • ফি পরিশোধের রশিদ

কিভাবে ওয়ার্ক ভিসা হয়

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এমন একটি ভিসা যে আপনাকে যে কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় প্রদান করবে অর্থাৎ এটিকে বলা হয় অনুমতি। এটি সাধারণত হয়ে থাকে বিদেশি কর্মীদের জন্য, যারা কানাডাতে কোন নির্দিষ্ট নিয়োগকর্তার অধীনে কাজের জন্য যান এবং সেখানে কাজ করতে চান এই ভিসার মাধ্যমে।অনেকেই হয়তো ভাবতে পারে যে কানাডার ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আসা খুব সহজ এবং ওয়ার্ক ভিসা পেলেই সরাসরি আসা যায় ।


কিন্তু এমনটি নয় ,এখানে চাকরির বাজারে চাহিদার উপর ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আপনাকে আসতে হবে। তবে এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে কোন কোম্পানি যদি একটি চাকরির জন্য কানাডা থেকে লোক খুজে না পায় সে ক্ষেত্রে শুধু তারা বিদেশ থেকে ওই চাকরির জন্য লোক আনতে পারে। আর তাই কানাডার বিভিন্ন চাকরির যে ওয়েবসাইট গুলো আছে সেখানে তারা বিজ্ঞাপন দেবে। 

শুধু তাই নয় পাসপোর্টে নির্দিষ্ট নিয়োগকর্তার অধীনে কাজ করলে আপনি একাধিক সুবিধা উপভোগ করতে পারেন। দেশটি উন্নত অর্থনীতিতে এবং উন্নত জীবন যাপনের জন্য অনেক সুন্দর সেখানে ব্যাপক চাকরির সুযোগ সুবিধা আছে। সে ক্ষেত্রে কানাডা ভিসা এজেন্ট এর মাধ্যমে বৈধ পাসপোর্ট দিয়ে যোগাযোগ করে নির্দিষ্ট নিয়োগকর্তা অধীনে কাগজপত্র প্রেরণ করে সেখান থেকে কাজ নিয়ে যেতে পারলে কানাডায় বসবাস করে আপনি পাবেন স্বাচ্ছন্দতা।

কানাডা-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-আবেদন

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার আগে আপনাদের জেনে নেওয়া উচিত যে, কোন ভিসার মাধ্যমে গেলে কানাডা ভিসা খরচ কত টাকা খরচ হবে। তবে যে ভিসাতে যান না কেন আপনার কানাডাতে যেতে হলে সর্বনিম্ন শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে এইচএসসি পাস। কানাডা টুরিস্ট ভিসা বা ভিজিট ভিসা এর মাধ্যমে যদি আপনি যেতে চান তাহলে তিন মাস থেকে ছয় মাসের যে ভিসাটা হয় তার খরচ পড়ে চার লক্ষ টাকা থেকে চার লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকার মত ।

আবার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে যদি যেতে চান তাহলে সর্বপ্রথমে আপনার থাকতে হবে ব্যাংক ব্যালেন্স এবং আপনার একাউন্টে সর্বনিম্ন ব্যালেন্স অন্ততপক্ষে থাকতে হবে ১০ লক্ষ টাকা । তখনই আপনি ভিসার জন্য অর্থাৎ ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন । ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ পড়বে ৮ লক্ষ টাকা থেকে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত । আর কৃষি ভিসার মাধ্যমে আপনি যদি কানাডা যেতে চান তাহলে আপনার খরচ পড়বে ৮ লক্ষ টাকা থেকে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা মত।

শেষ কথাঃ কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন এটি প্রবাসী কর্মীদের জন্য একটা বিশাল সুবর্ণ সুযোগ । এই প্রবাসী কর্মীরা যখন কানাডাতে কাজ করার জন্য যায় এবং অভিজ্ঞতার সঞ্চয় করে , যখন আরো ভালো কাজের সুযোগ পায় এবং সেখানে উন্নত জীবন এবং ভালো থাকার সুব্যবস্থা খুঁজে পায় । তখন সেটা সত্যি খুব ভাগ্যের ব্যাপার ।  কানাডায় চাকরির সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এবং এর বৈচিত্র্য তাও অনেক বেশি । কানাডা বৈচিত্র্যতা প্রবাসীদেরকে অনেক মুগ্ধ করে। 

কাজেই আপনি যদি দেশটিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে আগ্রহী হন তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুব কাজে লাগবে। কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য একটা নির্দিষ্ট বয়সসীমা আছে। সেটি হলো ১৮ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে আবেদন করতে পারবে। কানাডার ভাষার দক্ষতা থাকা প্রয়োজন আছে ,কারণ ইংরেজি ও ফরাসি ভাষার দক্ষতা থাকতে হবে । কারণ এ দুটি কানাডার মূল ভাষা। কানাডা কর্মসংস্থানে সুবিধা অনেক উন্নত কাজের সুযোগ, সামাজিক সুরক্ষা এবং বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি প্রবাসীকে মুগ্ধ করে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনার মুল্যবান মতামত এখানে টাইপ করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url